প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক

মুহাম্মাদ লুতফেরাব্বী আযহারী
সহ-প্রতিষ্ঠাতা

ওয়াসিফুর রহমান আযহারী
সহ-প্রতিষ্ঠাতা
ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়ন ও জ্ঞানচর্চায় আধুনিকায়ন এবং আল-আযহারের মধ্যপন্থাকে অনুসরণ করে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়ার বিশুদ্ধ আকিদার শিক্ষাদান ও প্রচারের লক্ষ্যে ইসলামি ও আরবি জ্ঞানশাস্ত্র সমূহ পাঠদানে নেতৃত্বের আসন অর্জনে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সালাফে সালেহিনের পদাঙ্ক অনুসরণে ইসলামি শরিয়াহ’র মৌলিক উৎসমালা থেকে বিশুদ্ধ ও পূর্ণাঙ্গ ইলম অর্জন ও প্রচার করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। আমরা বিশ্বাস করি যে, ইসলামী শরিয়াহ নিছক প্রজন্ম পরম্পরায় বর্ণিত হয়ে আসা কোন ঐতিহ্য নয়; বরং নীতি ও আদর্শের একটি পরিশীলিত জীবন কাঠামো, যা স্থান-কাল-পাত্রের ঊর্ধ্বে উঠে যুগে যুগে বিশ্বসভ্যতাকে সমৃদ্ধ করেছে।
আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, বিশুদ্ধ ও বিস্তৃত জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে একজন মুসলিমের জীবনের প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে অনুধাবন ও বাস্তায়ন করা, আর তা হচ্ছে আল্লাহ ও তার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর বিশ্বাস স্থাপন, কুরআন ও সুন্নাহর উপর পরিপূর্ণ আমল করা এবং ইসলামের প্রচারে নিজের সর্বস্ব ব্যয় করা। এ লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমরা সমাজ উন্নয়ন ও একাডেমিক শিক্ষাদানে অভিজ্ঞ পৃথিবীর বরেণ্য আযহারি স্কলারদেরদের তত্ত্বাবধানে তালিবুল ইলম ও উলামায়ে উম্মাহর একটি দক্ষ কাফেলা গড়ে তুলতে চাই, যারা হবে সমাজের ধর্মীয়, জ্ঞানগত, নৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম নিষ্ঠাবান কর্মী।
আমরা ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থাকে সনাতন পাঠদান পদ্ধতি থেকে বের করে আধুনিক ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে রূপান্তর এবং আল-আযহারের শিক্ষাপদ্ধতি অনুসরণ করে ইসলামী শিক্ষায় সর্বোচ্চ গুণগত মান ও বৈশিষ্ট্যের অধিকারী একটি শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়নের প্রচেষ্টা করছি।
আমরা এমন একটি প্রতিশ্রুতিশীল প্রজন্ম তৈরি করতে চাই, যারা ইসলামের ঐতিহ্যগত শাস্ত্রীয় জ্ঞানের পাশাপাশি আধুনিক ও যুক্তিনির্ভর জ্ঞানের ধারায়ও সমান দক্ষ হবে। মতাদর্শের গোঁড়ামি ও চিন্তার উগ্রতা পরিহার করে আকিদা ও শরিয়াহ’র তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক জ্ঞানে পারদর্শী হবে। পাশাপাশি ইসলামের কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে ধারণ করে কুরআন ও সুন্নাহ’র বাণীকে সঠিকভাবে উপলব্ধি এবং জীবনের সকল ক্ষেত্রে তার সুষ্ঠু প্রয়োগ ও বিকাশে সক্ষম হবে।
এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমরা সহজতর উন্নত শিক্ষা পদ্ধতি হিসেবে দূরশিক্ষণ পদ্ধতিকে গ্রহণ করেছি, যা শিক্ষাগ্রহণের পথকে সুগম করে এবং সময়, শ্রম ও অর্থের ব্যয় কমিয়ে আনে। পাশাপাশি কোভিড-১৯ পরবর্তী যুগে জনপ্রিয় হয়ে উঠা জ্ঞানের আধুনিক ও বৈচিত্রময় উৎস ও উপকরণ সমূহ যেমনঃ ডিজিটাল ক্লাসরুম ও রিসোর্স, অনলাইন প্লাটফর্ম, কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা এবং এর উপর ভিত্তি করে নির্মিত বিভিন্ন উপকরণ ইত্যাদি সম্পর্কে জানা ও তার ব্যবহারের যোগ্যতা নিশ্চিত করে। এর মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার বিস্তৃত ভুবনে প্রবেশ করে বিশেষায়িত শিক্ষার পছন্দনীয় শাখায় পারদর্শিতার পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবনে হয়ে উঠবে আত্মনির্ভরশীল, দক্ষ ও সুনাগরিক।
পরিচালক

এই অংশের ডেভলপমেন্ট কাজ চলছে
Lorem Ipsum is simply dummy text of the printing and typesetting industry. Lorem Ipsum has been the industry’s standard dummy text ever since the 1500s, when an unknown printer took a galley of type and scrambled it to make a type specimen book. It has survived not only five centuries, but also the leap into electronic typesetting, remaining essentially unchanged. It was popularised in the 1960s with the release of Letraset sheets containing Lorem Ipsum passages, and more recently with desktop publishing software like Aldus PageMaker including versions of Lorem Ipsum.
Lorem Ipsum is simply dummy text of the printing and typesetting industry. Lorem Ipsum has been the industry’s standard dummy text ever since the 1500s, when an unknown printer took a galley of type and scrambled it to make a type specimen book. It has survived not only five centuries, but also the leap into electronic typesetting, remaining essentially unchanged. It was popularised in the 1960s with the release of Letraset sheets containing Lorem Ipsum passages, and more recently with desktop publishing software like Aldus PageMaker including versions of Lorem Ipsum.
