FAQ - An-Nour Institute

আপনাদের জিজ্ঞাসা ও জবাব

আন নুর ইন্সটিটিউট ফর আল আযহার এডুকেশন ও তার শিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে সর্বাধিক জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন সমূহ

আন নুর ইন্সটিটিউট ফর আল আযহার এডুকেশন জ্ঞান চর্চায় সহস্রাব্দের সবচেয়ে সফল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আল-আযহারের সর্বশেষ কারিকুলাম অনুসরণ করে ইসলামের শাস্ত্রীয় জ্ঞান ও আরবি ভাষাকে ডিজিটাল সংস্করণে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটি ইসলামের মধ্যপন্থি দৃষ্টিভঙ্গি ও কর্মধারা অনুসরণে পরিচালিত এবং কঠোরতা ও সংকীর্ণতা এড়িয়ে সর্বজনীন ও উদার মানসিকতা লালনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পরিচর্যা করে। এতে আল আযহারের সহনশীল ও অন্তর্ভূক্তিমূলক মানসিকতা প্রতিফলিত হবে।

ইসলামি জ্ঞানের মূল উৎসগ্রন্থ পবিত্র কুরআন এবং রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পবিত্র সুন্নাহর অনুসরণে শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা করা। এক্ষেত্রে পূর্বসূরি সালাফে সালিহিনের রেখে যাওয়া হাজার বছরের গৌরবোজ্জল তুরাস (legacy) এবং উত্তরসূরি উলামায়ে কেরামের কল্যাণকর নির্দেশনা ও সংযোজন সমূহের উপর নির্ভর করা। পাশাপাশি ইসলামী কৃষ্টি ও ঐতিহ্য এবং সমকালীন জ্ঞান ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের মাঝে সংযোগ স্থাপন করতঃ একটি শক্তিশালী ও আদর্শ শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার কল্যাণকর সমন্বয় সাধন করা।

ক) আল আযহারের মধ্যপন্থি ও ভারসাম্যপূর্ণ সিলেবাস অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের জ্ঞান–বিজ্ঞানে বিকশিত করে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য যথাযথ যোগ্য করে গড়ে তোলা।

খ) সৃজনশীল শিক্ষা কারিকুলাম ও উন্মুক্ত পাঠদান পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটি সফল নমুনা উপস্থাপন করা।

গ) জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষা, তথ্য-প্রযুক্তি ও দক্ষতা বিনিময় করা।

আন নুরের রয়েছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত শিক্ষা প্লাটফর্ম, সর্বোচ্চ একাডেমিক ও পেশাগত মানে উত্তীর্ণ প্রশিক্ষক ও শিক্ষক প্যানেল এবং প্রশাসনিক দক্ষতা ও স্বতঃস্ফূর্ত যোগাযোগে অভিজ্ঞ কর্মকর্তা–কর্মচারীগণ। আমরা পৃথিবী বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান মিশরস্থ আল আযহারের সর্বশেষ পাঠ্যক্রমকে পূর্ণরূপে অনুসরণ করে ক্লাস, এসাইনমেন্ট ও পরীক্ষা পরিচালনা করি এবং মূল্যায়ন করার ক্ষেত্রে সৃজনশীল পন্থা ও একবিংশ শতাব্দীর সর্বশেষ প্রযুক্তি অবলম্বন করে থাকি।

আমাদের রয়েছে:

১। আল কুরআন ইন্সটিটিউট। এটি ইলমুত তাজবিদ শিক্ষাদান থেকে শুরু করে ইজাযা সহ পবিত্র কুরআন মুখস্থ করণ ও দশ কেরাআত সহ ইলমুল কিরআতের সামগ্রিক ও পূর্ণাঙ্গ পাঠদানের জন্য।

২। আরবি ভাষা ইন্সটিটিউট। এটি আধুনিক ও ক্লাসিক আরবি ভাষায় সর্বোচ্চ দক্ষতা অর্জনের জন্য।

৩। আল আযহার ইন্সটিটিউট। এটি মিশরের জগৎ বিখ্যাত আল আযহারের কারিকুলামে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা অর্জনের জন্য।

৪। বিশেষায়িত শিক্ষা ইন্সটিটিউট। এটি ইসলামিক স্টাডিসের যে কোনো শাস্ত্রে দক্ষতা ও পান্ডিত্য অর্জনের জন্য।

এছাড়াও রয়েছে ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল রিসোর্স লাইব্রেরী, ফতোয়া সেন্টার ও বিশেষজ্ঞ স্কলারদের বিষয়ভিত্তিক আলোচনার বিশেষ আয়োজন।

Frequently Asked Questions About Al Azhar Institute

আল-আযহার ইন্সটিটিউট বিশ্ববিদ্যালয়-পূর্ব শিক্ষাস্তরগুলো নিয়ে গঠিত একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম। এতে মোট চারটি শিক্ষাস্তর রয়েছে:

ক) কিন্ডারগার্টেন / প্রি-স্কুল (রিয়াদুল আতফাল) দুই বছর।

খ) প্রাথমিক স্তর (ইবতিদাইয়্যাহ) ছয় বছর।

গ) মাধ্যমিক স্তর (ইদাদিয়্যাহ) তিন বছর।

ঘ) উচ্চমাধ্যমিক স্তর (সানাভিয়্যাহ) তিন বছর।

আল-আযহার ইন্সটিটিউটে মিশরের আল-আযহারের অধীন বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য প্রণীত “মা’হাদুল বুউসিল ইসলামিয়া’র” শিক্ষা কারিকুলাম অনুসরণ করা হয়। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী কর্তৃক ইন্সটিটিউটের ওয়েবসাইটে অনলাইনে ক্লাস ও পাঠদান সম্পন্ন করা হয়।

হ্যাঁ। প্রতি শিক্ষাস্তরের শেষ বর্ষে (ইবতিদায়ি ষষ্ঠ বর্ষ, ই’দাদি তৃতীয় বর্ষ ও সানাবি তৃতীয় বর্ষ) উভয় সেমিস্টারের পরীক্ষা বছর শেষে একসাথে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরীক্ষার সময়সুচি আল-আযহারের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার সাথে মিল রেখে ঘোষণা করা হবে। পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী আল-আযহারের সাথে সমমানকৃত (মুয়াদালা) সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।

হ্যাঁ। আল-আযহার ইন্সটিটিউটের নির্ধারিত সাবজেক্ট সমূহ যদি কারো পড়া থাকে, তাহলে স্তর নির্ধারণী পরীক্ষা দিয়ে উপযুক্ত স্তরে ভর্তির সুযোগ রয়েছে। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইটের হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন।

Frequently Asked Questions About Al Quran Institute

আল কুরআন ইন্সটিটিউটে দুটি বিভাগ রয়েছে:

প্রথম: তাহফিজুল কুরআন বিভাগ।

দ্বিতীয়: রিওয়াহ ও দিরায়াহ দুই পদ্ধতিতে কুরআনের কিরাআতসমূহের পাঠদান বিভাগ।

হিফজ বিভাগে তিনটি স্তর রয়েছে:

ক) শিক্ষানবিশদের জন্য প্রস্তুতি পর্ব।

খ) অগ্রসরদের জন্য তাহফিজুল কুরআন।

গ) দক্ষভাবে হিফজ সমাপনকারীদের জন্য ‘রিওয়ায়াতু হাফস আন আসিম’-এর ইজাযাহ স্তর।

আরবি বর্ণমালা পরিচয় থেকে শুরু করে বিশুদ্ধভাবে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত শিক্ষাদান করা হয় অতপর আল-কুরআনুল কারিমের হিফয করানো হয়।

ক) বিশুদ্ধ ও নির্ভরযোগ্য সূত্রে পবিত্র কুরআন শিখতে আগ্রহী যে কোনও ধারায় শিক্ষিত স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থী, শিশুকিশোর, তরুণ ও যুব সম্প্রদায় এবং জনসাধারণ

খ) রাসূল সা: থেকে নিরবিচ্ছিন্ন (মুতাওয়াতির) কিরাআতসমূহে কুরআন শিখতে আগ্রহী কুরআনের হাফিজগণ এবং

গ) উলুমুল কুরআন শাস্ত্রে বিশেষায়িত পড়াশোনা ও গবেষণায় আগ্রহী শিক্ষার্থীগণ।

সনদ হচ্ছে, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে আমাদের পর্যন্ত যুগ পরম্পরায় ধারাবাহিকভাবে বর্ণনাকারী ব্যক্তিদের সূত্রের নাম। কোনো একটি সূত্রের বর্ণনা অনুযায়ী কুরআনের কিরাআতের পাঠ সম্পন্ন করে মূল্যায়ন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রত্যয়নপত্র লাভকে কিরাআতের ইজাযা লাভ করা বলা হয়।

আল কুরআন ইন্সটিটিউট থেকে কিরাআতের ইজাযা লাভ করার জন্য শিক্ষার্থীর বিশুদ্ধভাবে কুরআনের হাফেয হওয়া আবশ্যক। ইন্সটিটিউটের দক্ষ ক্বারীর তত্ত্বাবধানে তাজভিদ ও কিরাআত বিষয়ে প্রয়োজনীয় কোর্স ও অনুশীলন শেষ করে ইজাযা লাভের জন্য আবেদন করতে হবে। তখন ইন্সটিটিউটের পক্ষ থেকে একজন শায়খ (পুরুষ) / শাইখা (মহিলা) নির্ধারণ করে দেয়া হবে, যার কাছে শিক্ষার্থী ধারাবাহিকভাবে পূর্ণ কুরআনের খতম শুনাবে। খতমের মাঝে ও শেষে মূল্যায়ন পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হলে খতম শেষে কিরাআতের ইজাযা প্রদান করা হবে।

আল কুরআন ইন্সটিটিউটের অধীনে নিম্নোক্ত গ্রন্থগুলো ব্যাখ্যাসহ ধারাবাহিকভাবে পাঠগ্রহণ করতে হবে:

প্রথমে তুহফাতুল আতফাল ও মাতনুল জাযারিয়্যাহ গ্রন্থদুটি আত্মস্থ করার মাধ্যমে তাজভিদের জ্ঞান অর্জন করতে হবে। অতপর মাতনুশ শাতিবিয়্যাহ ও তাইবাতুন নাশর গ্রন্থদ্বয় পাঠ ও মুখস্থ করার মাধ্যমে বিভিন্ন কিরাআতের জ্ঞান অর্জন করতে হবে।

মিশরের আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলার ও ইলমুল কিরাআতের বিশেষায়িত অনুষদ কুল্লিয়াতুল কুরআনিল কারিমের ডক্টরগণ এবং দশ কিরাআতে পারদর্শিতার পাশাপাশি উলুমুল কুরআনে অভিজ্ঞ দেশী–বিদেশী শিক্ষক ও প্রশিক্ষকগণ।

ইমাম হাফসের সূত্রে ইমাম আসিমের কিরাআতের ইজাযাহ লাভের পূর্বশর্ত হচ্ছে, সুরাতুল ফাতিহা থেকে সুরাতুন নাস পর্যন্ত পরিপূর্ণ কুরআন মাজিদ সর্বোচ্চ মজবুত ও দৃঢ়তার সাথে আত্মস্থ ও হৃদয়ঙ্গম করা। পাশাপাশি তাজভিদের নিয়মকানুন শিখে ইজাযাহ লাভের যোগ্যতা অর্জন করতঃ মূল্যায়ন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া।

তুরাসি কিতাব সমুহ থেকে মুতাওয়াতির কিরাআতসমূহের পাঠগ্রহণ সমাপ্ত করে কিরাআতের ওপর ইজাযাহপ্রাপ্ত, বিশেষজ্ঞ ও অভিজ্ঞ কারিগণের মাধ্যমে প্রত্যেক কিরাআতের ওপর স্বতন্ত্র ইজাজাহ লাভ করা।

হ্যাঁ। ইলমুল কিরাআতের ইজাযাহপ্রাপ্ত অভিজ্ঞ দেশী ও বিদেশী নারী শিক্ষিকার মাধ্যমে পৃথক ব্যবস্থাপনায় পবিত্র কুরআনের হিফজ সম্পন্ন করা এবং কিরাআতের ইজাযাহ ও সনদ লাভের সুযোগ রয়েছে।

হ্যাঁ। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর ফলাফলের উপর ভিত্তি করে স্বীকৃত ও সর্বজনীন গ্রহণযোগ্য সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।  

Frequently Asked Questions About Arabic Language Institute

আরবি ভাষা ইন্সটিটিউটে দুটি বিভাগ রয়েছে। ১. সাধারণ বিভাগ। ২. বিশেষ বিভাগ (পেশাগত ভাষাদক্ষতা অর্জনের জন্য)।

যে সকল শিক্ষার্থী আরবি ভাষায় দৈনন্দিন কথোপকথন কিংবা ভবিষ্যতে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ইসলামি বিভিন্ন জ্ঞানশাস্ত্র তথা কুরআন-হাদিস-শরিয়া-বালাগাহ ইত্যাদিতে দক্ষতা অর্জনের জন্য আরবির ব্যবহারিক দক্ষতা অর্জনে আগ্রহী তাদের জন্য সাধারণ বিভাগ। এখানে স্তরভিত্তিক ধারাবাহিক শিক্ষাকার্যক্রমের মাধ্যমে আরবি ভাষার থিওরেটিকাল (তাত্ত্বিক) ও প্র্যাক্টিক্যাল (অনুশীলন) উভয় স্কিলের সমন্বয়ে ভাষাগত দক্ষতা তৈরী করা হয়। ১২ মাসে আটচল্লিশ সপ্তাহব্যাপী ৬টি স্তরে ভিন্ন ভিন্ন ক্লাসের মাধ্যমে ভাষা দক্ষতার চারটি স্কিল (পঠন, শ্রবণ, লিখন এবং কথন)-এর যোগ্যতা তৈরী করা হয়।

না। আরবি ভাষা ইন্সটিটিউটে সাধারণ বিভাগে ভর্তি হওয়ার জন্য আরবি জানা জরুরী নয়; বরং আমরা প্রাথমিক থেকে দক্ষ পর্যন্ত সকল স্তরের শিক্ষার্থীদের তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী ক্লাসে নিবন্ধন করে থাকি। ইন্সটিটিউটে সকল স্তরের শিক্ষার্থীর চাহিদা অনুযায়ী কোর্স ও প্রোগ্রামের ব্যবস্থা করে থাকি।

ব্যবসায়ী বা পেশাজীবী (যেমনঃ মধ্যপ্রাচ্যে বা আরবদের সাথে আন্তর্জাতিক বানিজ্য, আরবদেশের হাসপাতাল ও চিকিৎসা কেন্দ্রে কর্মরত, আরব দেশের দাতব্য সংস্থায় কর্মরত, আরবদের সাথে পর্যটন ক্ষেত্রে কর্মরত বা আগ্রহী, আরবী নোটারি বা অফিসিয়াল অনুবাদ শিখতে আগ্রহী, নিয়োগপ্রাপ্ত কূটনীতিক, মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক সাংবাদিক বা সাংবাদিকতায় আগ্রহী, ইত্যাদি) ব্যক্তিদের মধ্যে যারা পেশাগত বা দাপ্তরিক কাজ সহজকরণ এবং কর্মক্ষেত্রে নিজেদের সার্বিক উন্নতি ও সফলতার জন্য আরবি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য এই বিভাগে দুই মাস থেকে ছয় মাসব্যাপী বিভিন্ন মেয়াদী কোর্সের মাধ্যমে আরবি ভাষা শেখা এবং স্বীকৃত ভাষা দক্ষতা সনদ অর্জনের সুযোগ রয়েছে।

আরবি ভাষা কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ

১- আপনার যদি আরবির পূর্ব দক্ষতা থাকে এবং আপনি প্রাক প্রাথমিক ১ অর্থাৎ A1 স্তরের উপরের স্তরে ভর্তি হতে চান, তাহলে আপনাকে স্তর নির্ধারণী পরীক্ষা দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে স্তর নির্ধারণী পরীক্ষার তারিখ নির্বাচন ও পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন অথবা আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

২- আপনি প্রাক প্রাথমিক ১ অর্থাৎ A1 স্তরে ভর্তি হতে চান অথবা এক স্তর শেষ করে পরবর্তী স্তরে ভর্তি হতে চান তাহলে আপনার উপযোগী স্তরের কোর্সের বিস্তারিত তথ্য (সময়কাল, কোর্স শুরুর তারিখ, ইন্সট্রাক্টর ইত্যাদি) সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন অথবা আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

৪- সব কিছু নিশ্চিত হয়ে অনলাইনে নির্ধারিত আবেদনপত্র পূরণ করুন।

৫- কোর্সের জন্য নির্ধারিত ফি পরিশোধ করুন।

নিবন্ধন এবং চলমান কোর্স সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত আপডেট জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। যে কোনো সহায়তার জন্য আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

হ্যাঁ। আরবি ভাষায় বিশেষ দক্ষতা অর্জনে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগতভাবে ওয়ান টু ওয়ান শেখারও সুযোগ রয়েছে। এতে শিক্ষক ও ছাত্রের মাঝে পারস্পারিক যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে, যা ভাষা দক্ষতা অর্জনের পথে অধিকতর সহায়ক হবে।

হ্যাঁ। আরবিভাষী অভিজ্ঞ নারী শিক্ষিকাদের মাধ্যমে পৃথক ব্যবস্থাপনায় সব বয়সের নারীদের জন্য ভাষা দক্ষতা অর্জন করার সুযোগ রয়েছে।

হ্যাঁ। চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর ফলাফলের উপর ভিত্তি করে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

Frequently Asked Questions About Institute of Specialized Studies

ইসলামিক স্টাডিসের অন্তর্ভুক্ত প্রতিটি শাস্ত্রে আগামী প্রজন্মের জন্য একদল দক্ষ ও বিশেষজ্ঞ আলিম তৈরির লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে এই ইন্সটিটিউটের কোর্সগুলো শিক্ষানবিশ স্তর থেকে উচ্চতর/বিশেষায়িত স্তর পর্যন্ত সাজানো হয়েছে। প্রত্যেক স্তরে দুই ধরনের কোর্স রয়েছে:

ক) প্রি-রেকর্ডেড (পূর্ব ধারণকৃত) কোর্স

খ) লাইভ কোর্স।

এ ছাড়াও রয়েছে এক বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা।

শাস্ত্রীয় বিষয়ে পারদর্শী বিশেষজ্ঞ ডক্টর, স্কলার এবং মাশায়িখগণ কতৃক ধারণকৃত স্তর ও বিষয়ভিত্তিক বিন্যস্ত সিরিজ কোর্স। শাস্ত্র বা বিষয়বস্তুর গুরুত্ব ও গভীরতা বিবেচনা করে এখানে স্তর বিন্যাস রয়েছে। আলোচ্যবিষয় ও শিক্ষাস্তরের ভিত্তিতে কোর্সের সময়কালেও তারতম্য রয়েছে। তবে প্রতিটি ভিডিও ক্লাসের ডিউরেশন সাধারণত অনূর্ধ্ব ১৫ মিনিট। এতে শিরোনামের অধীন মৌলিক বিষয়গুলো শিক্ষার্থীরা সংক্ষেপে শিখে নিতে পারবে। পাশাপাশি তাদের মনোযোগ ও তৎপরতা ধরে রাখতে প্রতিটি ভিডিও ক্লাসের শেষেই যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য প্রশ্নোত্তর ও কুইজের ব্যবস্থা রয়েছে। পরবর্তী ক্লাসে অগ্রসর হওয়ার জন্য সফলভাবে কুইজের উত্তর দিয়ে উত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক।

না। কোর্সের কোন ভিডিও ডাউনলোড করার অনুমতি নেই। এছাড়াও স্ক্রীন রেকর্ডিং, মোবাইল রেকর্ডিং বা অন্য যে কোনো উপায়ে কোনো ভিডিও বা তার সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয় পূর্ণাঙ্গ বা আংশিক সংরক্ষণ বা শেয়ার করা শরয়িভাবে হারাম ও আইনত অবৈধ। আপনার ক্রয়কৃত ভিডিওগুলো একাউন্টে সংরক্ষিত থাকবে। আপনি যেকোন সময় লগইন করে যতবার ইচ্ছা ভিডিওগুলো দেখতে ও শিখতে পারবেন।

আল আযহারসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টর, স্কলার এবং শায়খগণ বিভিন্ন বিষয়ে সরাসরি ক্লাস করাবেন। শাস্ত্র বা বিষয়বস্তুর গুরুত্ব ও গভীরতা বিবেচনা করে এখানেও স্তর বিন্যাস রয়েছে। কোর্সের মূল সার্টিফিকেটের জন্য ইন্সটিটিউটের অধীনে আয়োজিত সর্বশেষ পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক।

লাইভ কোর্সে নিবন্ধন এবং চলমান কোর্স সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত আপডেট তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। যে কোনও সহায়তার জন্য আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

Frequently Asked Questions About Registration

প্রতিটি লাইভ কোর্সের ঘোষণায় কোর্স শুরুর তারিখ ও কোর্স সংক্রান্ত সকল নির্দেশনা রয়েছে।

FAQ - An-Nour Institute
ChatRoom

You don't have any chatroom.